Social Icons

About Us

Featured Posts

Monday, February 27, 2017

Dhakatech.net'mission and Vision

To become a world class IT & Digital marketing Solution provider – while understanding the customized need of each client, and partner with them to create superior value for their businesses, ensuring best ROI through efficient use of most effective technology and tools, coupled with knowledge-based strategies, plans, and executions. Iconnect.bd’s mission is to be at the forefront of the Digital boom and to expand as a company to meet up the growing needs of our clients and ensuring the quality of customer services. We are determined to use our extensive IT & Digital experience to deliver tangible business results enabling our clients in industry and government to profit from the advanced & effective use of technology.
Dhakatech

Saturday, November 19, 2016

ফ্রীল্যান্সিংয়ে সফলতার গুরুতপুর্ণ কিছু টিপস। দ্বারা

বর্তমান সময়ে যুব সমাজের সবচেয়ে জনপ্রিয় পেশা হল ফ্রীল্যান্সিং। তবে ফ্রীল্যান্সিংয়ে সফলতার ক্ষেত্রে বেশ কিছু গুরুতপুর্ণ বিষয় কাজ করে। এই বিষয় গুলো মেনে চলতে পারলে ফ্রীল্যান্সিংয়ে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। ফ্রীল্যান্সিং করতে গেলে সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ আসবে এটা সবাইকে মনে রাখতে হবে। আর এই সমস্ত চ্যালেঞ্জ গুলো মোকাবেলা করার মাধ্যমেই সামনে এগিয়ে যেতে হবে। ফ্রীল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সফলতার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ কিছু টিপস নিয়ে আমাদের এই প্রতিবেদন। যারা ফ্রীল্যান্সিংয়ে সফলতার বিষয়ে চিন্তিত, তাদের জন্য এই টিপস গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিজের মার্কেটিং করাঃ নতুন কাজ পাওয়া কিংবা পুরাতন ক্লায়েন্ট এর কাজ পুনরায় পাওয়ার জন্য মার্কেটিং সবচেয়ে বড় চাবিকাঠি। নিজের যোগ্যতা গুলো তুলে ধরতে হবে। কখনোই থেমে থাকা উচিত নয়, এমনকি ব্যস্ত থাকলেও। একটা কথা সবসময় মনে রাখতে হবে পৃথিবী যোগ্যতাকে সম্মান করে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম গুলোতে সক্রিয় থাকাঃ প্রত্যাশিত ক্লায়েন্ট খুঁজে পাওয়ার জন্য ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোর পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য অনলাইন কমিউনিটি গুলো অন্যতম মাধ্যম। তাই সোশ্যাল মিডিয়াসহ অন্যান্য মাধ্যম গুলোতে নিজেকে আপডেটেড রাখার চেষ্টা করতে হবে। নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করাঃ নিজের এক্সপার্টাইজ এবং কাজের সম্পূর্ণ বিবরণ সঠিকভাবে তুলে ধরার জন্য একটি পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। এতে সুবিধা হল আপনার ওয়েব সাইটের ছোট একটা লিংক ক্লায়েন্টের কাছে আপনার গ্রহণ যোগ্যতা অনেক খানি বাড়িয়ে দেবে। দক্ষতা প্রতিষ্ঠিত করতে ব্লগিং: আপনি যে বিষয়ে কাজ করছেন সেই বিষয়ে অন্যের কাছে আপনাকে দক্ষ এবং জ্ঞানী হিসেবে তুলে ধরতে ব্লগিং একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। এজন্য আপনি যে বিষয়ে কাজ করেন সেই বিষয়ে নিয়মিত ব্লগিং করুন। কাজের ভাল দিকগুলো জানাঃ প্রতিটি মানুষই কাজ এবং দক্ষতার দিক দিয়ে অনন্য। আপনার সেই অনন্যতাকে খুঁজে বের করে আনুন। আপনি যে কাজে পারদর্শী সেটা জানা থাকলে কাজ করা এবং নিজের মার্কেটিং করা, দুটোই একসাথে করতে আপনার অনেক সুবিধা হবে। পোর্টফোলিও আপডেটেড রাখাঃ নিয়মিত আপনার পোর্টফোলিও পর্যালোচনা এবং আপডেটেড রাখুন। এর পাশপাশি আরেকটি বিষয়ই খেয়াল রাখুন যেন আপনার ভাল কাজ গুলো সবার আগে প্রদর্শিত হয়। কথা বলতে শেখাঃ সবসময় এটা ভাববেন না যে ক্লাইন্ট এসে আপনাকে নক করবে, সম্ভাব্য ক্লায়েন্টদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করুন। সুযোগ যদি কড়া না নাড়ে তাহলে আগে দরজা তৈরি করুন। সম্ভাব্য ক্লায়েন্টদের ব্যাপারে রিসার্চ করাঃ যেসব ক্লায়েন্টদের সঙ্গে কাজ করবেন তাদের সম্পর্কে আগে ভালভাবে না জেনে কোন ধরনের চুক্তি না করাই ভাল। ক্লায়েন্ট এবং কাজ দুটো সম্পর্কেই আগে জেনে নিতে হবে। নইলে পরবর্তীতে বিপদে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। শুনতে শেখা এবং প্রয়োজনীয় প্রশ্ন করাঃ ক্লায়েন্ট কি চায় শুধুমাত্র সেটা আইডিয়া করেই কি করতে হবে সেটা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া মোটেই উচিত নয়। ভাল করে শুনতে হবে সে কি চায় এবং সঠিক ভাবে বুঝতে না পারলে প্রশ্ন করতে হবে। ভদ্র আচরণ করাঃ সুন্দর পরিবেশে বাস না করলেও সেটি অন্যের কাছে প্রকাশ করা কোন ভাবেই উচিত নয়। ভদ্র আচরণ সকলের কাছে আপনাকে লক্ষণীয় ব্যক্তিত্বের অধিকারী করে তুলবে। তাই সকলের সাথে ভদ্র আচরণ করতে হবে। আলোচনা করাঃ ক্লায়েন্টের পক্ষ থেকে যেকোন ধরনের প্রস্তাব বা শর্ত আপনাকে মেনে নিতে হবে এমন কোন নিয়ম নেই বা সেটা করবেন না। ফ্রীল্যান্সার হিসেবে আপনি একটি চুক্তির সব দিক নিয়ে আলোচনা কিংবা দর কষাকষি করতে পারেন। নিজের সুযোগ তৈরি করাঃ ক্লায়েন্ট কি চায় সেটা সম্পর্কে আপনাকে পুরাপুরি অবগত থাকতে হবে। এছাড়া ক্লায়েন্টের কাছ থেকে কাজ সম্পর্কে যতটা সম্ভব সুনির্দিষ্ট ধারণা নিয়ে নিতে হবে। নিরপেক্ষ ভাবে কাজের মূল্যায়ন করাঃ অনেকেই কাজ পাননা তাই ক্লায়েন্টকে কম খরচে সেবা প্রদান করতে চান। কখনোই এটা করা ঠিক নয় বরং মানসম্মত কাজ করে কাজের সঠিক মূল্য নির্ধারণ করুন। নিষেধ করতে ভয় না পাওয়াঃ ফ্রীল্যান্সিং ক্যারিয়ারের প্রতিটি সুযোগই যে আপনার জন্য যথাযথ হবে তেমনটি ভাবা কখনোই ঠিক নয়। যদি বুঝতে পারেন কাজটি আপনার জন্য নয় তাহলে কাজটি প্রত্যাখ্যান করতে ভয় পাবেন না। হাতের কাজ ও সময় কতটা আছে সেটা বিবেচনা করে হ্যাঁ বলুন। মনে রাখবেন বিনীত হয়ে না বলতে পারাটাও যোগ্যতার একটি অংশ। কাজের লিখিত ব্যাখ্যা নেওয়াঃ কাজ শুরু করার আগে একটি লিখিত চুক্তি করে নিন অথবা কি কি কাজ করবেন সেটার একটা লিখিত নিয়ে নিন। বিরক্ত না হওয়াঃ কাজ শুরু করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন আপনার কাজের পরিবেশ যেন আপনার কাজের সাথে সর্বোচ্চ সহায়ক ভূমিকা পালন করে। কারণ কাজের মাঝে মনযোগের বিক্ষেপ ঘটলে কাজটি শেষ করতে বেশি সময় লাগতে পারে কিংবা কাজটির মান সম্পর্কে নিজেই সন্তুষ্ট হতে পারবেন না। রুটিন অনুসরণ করাঃ অধিকাংশ ফ্রীল্যান্সাররা স্বীকার করেন, যখন তারা সুনির্দিষ্ট রুটিন অনুযায়ি কাজ করেন তখন তাদের কাজের প্রোডাক্টিভিটি অনেকাংশেই বেড়ে যায়। তাই কাজ করার সময় সুনির্দিষ্ট রুটিন অনুসরণ করুন। কাজ করার জায়গাটি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখাঃ নোংরা পরিবেশ আপনার কাজের গতি এবং সাহস অনেকখানি কমিয়ে দেয় যা আপনি হয়তো কখনো বুঝতেও পারবেন না। আপনি যদি অগোছালো প্রকৃতির মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আজ একদিনের জন্য হলেও কাজের জায়গাটি গুছিয়ে তারপর কাজ করুন। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন পার্থক্যটা আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলাঃ ফ্রীল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সফলতা লাভের অন্যতম শর্ত হল সুস্থ থাকা। কারণ অধিকাংশ ফ্রীল্যান্সাররা অসুস্থতার জন্য কাজ করতে পারেন না। আর এই অসুস্থতার মূল কারণ হল ভুল খাদ্যাভ্যাস। তাই সবার উচিত সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা। ব্যায়াম করাঃ ব্যায়াম করলে নিজেকে অনেক বেশি ফুরফুরে লাগবে, কাজে মনোযোগও বাড়বে এবং অনেক সুক্ষ কাজও অনেক দক্ষতার সাথে করতে পারবেন। মাঝে মধ্যে বিরতি নেওয়াঃ কথাটা হয়তো কান্ডজ্ঞানহীনের মত মনে হতে পারে। কিন্তু মনে রাখবেন দীর্ঘ সময় ধরে একটানা কাজ করা আপনার প্রোডাক্টিভিটিকে অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। তাই মাঝে মধ্যে একটু বিরতি নিন তাহলে কাজের মাঝে আনন্দ খুঁজে পাবেন। প্রত্যাশা পূরণ করাঃ ক্লায়েন্টকে নিরাশ করবেন না, নির্ধারিত সময়ে কাজ জমা দিন এবং যা দিচ্ছেন সেটি যেন ক্লায়েন্টের শর্ত পূরণ করে সেটার প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিন। ইনভয়েস পাঠানোঃ কাজ জমা দিয়েছেন, এবার ক্লায়েন্টকে ইনভয়েস পাঠিয়ে দিন। অপেক্ষা করলে সেটার কথা আপনি কিংবা ক্লায়েন্ট যে কেউই ভুলে যেতে পারেন। ধন্যবাদ বলাঃ ধন্যবাদ বলতে পারেন এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যায়। কারো কাছে লক্ষণীয় হয়ে উঠার একটা সহজ উপায় হল আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ বলতে পারা। তাই ক্লায়েন্টকে কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুল করবেন না। ফলোআপ করাঃ অনেক ফ্রীল্যান্সাররা ক্লায়েন্টদের ফলোআপ করতে ভয় পান। কিন্তু মনে রাখবেন, ফলোআপ করা ফ্রীল্যান্সিংয়ের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। লক্ষ্য নির্ধারণ করাঃ কাজ কতদূর আগাচ্ছে কিংবা সঠিক পথে আগাচ্ছে কিনা লক্ষ্য নির্ধারণ ছাড়া কোন ভাবেই সেটা পরিমাপ করতে পারবেন না। এজন্য যৌক্তিক লক্ষ্য নির্ধারণ করুন যা আপনি পূরন করতে পারবেন। পরিকল্পনা করাঃ লক্ষ্য নির্ধারণ করে ফেলেছেন এবার সেই লক্ষ্য অনুযায়ী পরিকল্পনা করুন। প্রয়োজনে করণীয় কাজ গুলোকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে নিন। সময় পেলেই সেটাতে একবার চোখ বুলিয়ে নিন। সহযোগির সাহায্য নেওয়াঃ আপনি ফ্রীল্যান্সিং করেন, তার মানে এই নয় যে সব কাজ আপনাকেই করতে হবে। বিশেষ কোন কাজের জন্য প্রয়োজন হলে অন্য কারো সাহায্য নিতে পারেন। শেখার জন্য সময় রাখাঃ কথায় আছে, জানার কোন শেষ নেই, শেখার কোন বয়স নেই। আপনার দক্ষতা ও জ্ঞান আপটুডেট রাখুন। নিয়মিত নতুন কিছু শেখা ফ্রীল্যান্সারদের জন্য অপশনাল নয়। ভাল কিছুর জন্য বিনিয়োগঃ টাকা খরচ করার একটি উপযুক্ত খাত হল নিজের জন্য একটা হাই কোয়ালিটি পিসি কেনা, সফটওয়্যারের দরকার হলে সেটা কেনা এবং ভাল ইন্টারনেট সার্ভিস পাওয়ার জন্য খরচ করা। এগুলো আপনাকে অযথা সময় নষ্ট হওয়া থেকে বাঁচাবে এবং কাজ সহজ করবে। সঠিক সফটওয়্যারের ব্যবহারঃ যদিও বেশিরভাগ কাজই ফ্রী সফটওয়্যার টুলস দিয়েই হয়ে যায়, কিন্তু কিছু কাজ করতে আপনাকে হয়তো সফটওয়্যার টুলস কেনার প্রয়োজন হতে পারে। সেই সময় চিন্তা ভাবনা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিন যাতে আপনি কাজটি সঠিকভাবে শেষ করতে পারেন। গ্রুপ সাপোর্ট তৈরি করাঃ ফ্রীল্যান্সাররা সাধারণত একা একাই কাজ করেন কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্যের সাহায্যের দরকার পড়ে। সুতরাং অন্য কোন ফ্রীল্যান্সারের সাথে বন্ধুত্ব করা কিংবা সেটা বজায় রাখা সম্পূর্নই আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। ক্লায়েন্টের মন্তব্য সংগ্রহ করাঃ পুরাতন কিংবা নতুন ক্লায়েন্টদের সমর্থন কিংবা টেষ্টিমোনিয়াল আপনার মার্কেটিংকে আরও শক্তিশালী করবে। এজন্য আপনার সম্পর্কে ক্লায়েন্টের পজিটিভ মন্তব্য গুলো আপনার ওয়েবসাইট এর পোর্টফোলিও পেজে তুলে ধরতে পারেন। নিজস্ব প্রোডাক্ট তৈরি করাঃ বাড়তি আয়ের জন্য নিজের কিছু প্রোডাক্ট তৈরি করতে পারেন। সেটা হতে পারে টেমপ্লেট, ট্রেইনিং মডিউল, ওয়ার্ডপ্রেস থিম, ইবুক ইত্যাদি। এগুলো তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন। ইতিবাচক হওয়াঃ কখনোই নিতিবাচক হওয়া উচিত নয়। মনে রাখতে হবে, একজন ফ্রিল্যান্সারের ভাল মনোভাব তার জন্য অনেক বড় একটা সম্পদ। নিজের উপর বিশ্বাস রাখাঃ আপনি যদি বিশ্বাস করেন করণীয় কাজটির জন্য সঠিক ব্যক্তিটি আপনি নন, তাহলে ক্লায়েন্ট আপনাকে সেটার জন্য যোগ্য মনে করবে সেটা কিভাবে আশা করেন। নতুন কিছু করাঃ সর্বদা নতুন কিছু তৈরি করার চেষ্টা করুন। আর কখনোই এক্সপেরিমেন্ট দিতে ভয় পাবেন না। অনলাইনে নিজস্ব মতামত বিশ্লেষণ করাঃ আপনি অনলাইনে যেসব কথা বলেন কিংবা আপনার সম্পর্কে যেসব কথা বলা হয় সেটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এজন্য সঠিকভাবে এগুলো মেনে চলুন। ভবিষ্যতের জন্যে তৈরি থাকাঃ ভবিষ্যতের জন্য তৈরি হোন এবং দুর্দিনের জন্য সঞ্চয় করুন। উপরের বিষয়গুলো নিয়মিত দেখুন ঠিকভাবে চলছে কিনা। এগুলো সঠিক ভাবে অনুসরন করলে নিশ্চয় আপনি ফ্রীল্যান্সিংয়ে সফলতা অর্জন করতে পারবেন এবং এর মাধ্যমে সুন্দর একটি ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। Share16

কেন এসইও শিখবেন?


বর্তমানে বিশ্বের প্রচুর ছেলে ও মেয়েরা আউটসোর্সিং এর কাজ করে আত্ম-নির্ভরশীল হয়ে তাদের ক্যারিয়ার সফলভাবে গড়ে তুলছে। ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে প্রতিদিন অসংখ্য কাজ জমা হচ্ছে। আর এই সব কাজের মধ্যে এসইও এর কাজের সংখ্যা কিন্তু কম নয়। প্রতিনিয়ত এসইও এর কাজের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এসইও এর কাজের চাহিদা সব সময়ই থাকবে। কারণ যেকোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান এর মালিক চাই তার ওযেব সাইটটি যেন সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাতায় থাকে। আর সাইটিকে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাতায় আনতে হলে অবশ্যই সাইটের জন্য এসইও করতে হবে।
এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) এর কাজ একটু দীর্ঘমেয়াদী তাই এই কাজ ধৈর্য সহকারে চালিয়ে যেতে হয়। তবে এ সেক্টরে সফলতা পাবার জন্য কাজের কোয়ালিটি অবশ্যই ভাল হতে হবে। যারা নতুন তাদের ক্ষেত্রে, একবার একটি কাজ পেয়ে গেলে এবং সেটি ভালভাবে করে দিতে পারলে পরবর্তীতে আর কাজ পেতে সমস্যা হয় না। আর এজন্যই আজ সবার জন্য সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে কিছু লিখতে বসলাম।
আপনি যদি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর কাজ ভাল করে শিখতে পারেন। তাহলে আপনিও এসইও কে পেশা হিসেবে নিয়ে ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন এবং অনলাইনে ভাল আয়ও করতে পারবেন। বাংলাদেশী অনেক ফ্রীল্যান্সার রয়েছে যারা অত্যন্ত সফলতার সাথে এসইও কাজ গুলো করছে। তবে অনেকের কাছে বিষয়টি প্রায় সময়ই বোধগম্য হয়না, ফলে প্রচুর আগ্রহ থাকার পরও কিভাবে শুরু করতে হবে তা বুঝে উঠতে পারেনা।

যে ভাবে এসইও শিখবেনঃ

বিস্তারিত জানার জন্য ফোন করুন :০১৬১১০৪৭৭৭৭, ০১৭৭২০২৫৮৯৮

কেন গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখবেনঃ

ঠিক এই মুহূর্তে বাংলাদেশের স্বপ্নের ও সবচেয়ে দামী ক্যারিয়ারের নাম ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট ও গ্রাফিক্স ডিজাইন। কোটি কোটি ডলারের এই বাজারে ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের ডিজাইনারা সুনাম অর্জন করেছে। বিভিন্ন ফ্রীল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলো থেকে প্রাপ্ত তথ্য আনুযায়ী সামনের দিন গুলোতে এই মার্কেটপ্লেস গুলো আরও অনেক বেশী প্রতিষ্ঠিত হবে এবং অর্থ উপার্জন এর সম্ভাবনাও বাড়বে।

আমরা সবাই জানি বর্তমান ডিজিটাল যুগে গ্রাফিক্স ডিজাইন অবশ্যই অতি আকর্ষণীয় একটি পেশা। প্রায় সকল ক্ষেত্রেই গ্রাফিক্স ডিজাইনের ব্যাবহার দেখা যায়। এখন আমাদের চারপাশে এমন কোন ক্ষেত্র নাই যেখানে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর প্রয়োজন দেখা যায়না। কাজেই বুঝতে পারছেন গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা কি পরিমাণ বেড়েছে এবং এটা যে এখন পর্যন্ত বেড়েই চলেছে সেটা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।
কাজেই বিভিন্ন ধরণের ইন্টারঅ্যাক্টিভ মিডিয়া, কর্পোরেট রিপোর্টস, জার্নাল, মার্কেটিং, ব্রোশিউর, সংবাদপত্র এবং বিভিন্ন আইটি প্রতিষ্টান গুলোতে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাহিদা, মূল্যায়ন ও বাজারদর এখন প্রায় আকাশছোঁয়া। এছাড়াও ফ্রীল্যান্সার মার্কেটপ্লেস গুলোতেও গ্রাফিক্স ডিজাইনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। 99desgin.com, elance.com, freelancer.com, guru.com, Upwork.com ইত্যাদি সাইটগুলোতে গিয়ে দেখতে পারেন, প্রতিদিন শত শত কোম্পানি বা ক্লায়েন্ট গ্রাফিক্সের কাজ এর জন্য দক্ষ ডিজাইনারের সন্ধান করছে এবং এইসব দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনারদেরকে অনেক ভাল স্যালারি দিয়ে হায়ার করে নিচ্ছে

Friday, November 18, 2016

আগে সাইট নিয়ে গবেষণা করে দেখতে হবে সাইট এর অবস্থা কি?

এস ই ও সাইট অডিট হল কোন একটা সাইট কে নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করে তার ফলাফলের ভিত্তিতে একটা রিপোর্ট তৈরি করা যা দেখে সহজেই যে কেউ এমনকি এই বিষয়ে যার কোন জ্ঞান নাই সেও যেন বুঝতে পারে তার সাইট এর বরতমান অবস্থা কি এবং কোথায় কোথায় পরিবরতন করতে হবে।
মোটকথা সাইট অডিট হল একটা সাইট এর যাবতীয় তথ্য বের করে একটা লিস্ট তৈরি করা। অনেকেই হয়ত ভাবছেন এস ই ও সাইট অডিট করে লাভ কি বা দরকার কি? ও প্রশ্ন টা সবার মনে আসবে এটাই স্বাভাবিক।
আসলে আপনি যদি এস ই ও এক্সপার্ট হওন এবং কোন সাইট নিয়ে কাজ করতে চান তাহলে প্রথমে যে জিনিসটি আপনার লাগবে সেটা হল অই সাইট এর অডিট রিপোর্ট। আপনি যদি সাইট এর কোথায় কি সমসসা আছে সেটাই না জানেন তাহলে ঐ সাইট নিয়ে কাজ করবেন কি।


আগে সাইট নিয়ে গবেষণা করে দেখতে হবে সাইট এর অবস্থা কি? কোথায় কোথায় কি অপ্টিমাইজ করতে হবে এবং কোথায় দরকার নাই ।
আমরা যখন কোন ডাক্তার এর কাছে যাই তখন সে প্রথমে আমাদের কথা শোনে কি সমসসা এবং দরকার হলে বিভিন্ন টেস্ট দেয় সঠিক ভাবে রোগ নিরুপনের জন্য। যখন তিনি রোগ সঠিক ভাবে নিরুপন করতে পারেন তারপর ঔষধ সাজেস্ট করেন খওয়ার জন্য। তবে অনেক হাতুড়ে ডাক্তার আছে জারা কোন কিছু না বুঝেই ঔষধ লেখেন এতে যেমন আমাদের অনেক ক্ষতি হতে পারে তেমনই রয়েছে মিত্যুর ঝুঁকি।
তেমনি কোন সাইট কে অডিট না করে বা সেই সাইট সমসসা নিরুপন না করে সেই সাইট এর এস ই ও করলে সাইট এর তেমন কোন উপকার হবে বলে আমার মনে হয় না তবে বারোটা যে বাজবে এ বাপারে মোটামুটি নিশ্চিত। তবে এখনও অনেক এস ই ও এক্সপার্ট আছেন জারা অডিট কি জিনিস সেটাই জানেন না তাহলে অডিট করবেন কি।
এতক্ষণ অনেক বক বক করলাম। এখন একটা অডিট রিপোর্ট এ কি বিষয় থাকা দরকার বা থাকা উচিৎ বা থাকতে পারে এ বিষয় নিয়ে বলতে চাচ্ছি। তবে একটা জিনিস আপনাদের ভাল করে জানিয়ে রাখি আর সেটা হল এই অডিট রিপোর্ট ওয়েবসাইটের ধরন এবং ব্যাক্তি ভেদে ভিন্ন হতে পারে। কারন ই-কমার্স সাইট এর জন্য এক রকম, ব্লগ এর জন্য অথবা সাধারন সাইট এর জন্য ভিন্ন হতে পারে। এখন আপনি বলতে পারেন ওয়েবসাইট অনুযায়ী ভিন্ন হতেই পারে কিন্তু ব্যাক্তি ভেদে কি করে ভিন্ন হবে। হ্যাঁ ভাইয়ারা ভিন্ন হবে এটাই তো স্বাভাবিক কারন রিপোর্ট তৈরি করেন আকজন ব্যাক্তি, আর সব ব্যাক্তির অভিজ্ঞতা কিংবা যোগ্যতা কিংবা ইচ্ছা কখনই এক হবে না। আশা করি আমি বোঝাতে পারছি।
যাহোক এখন একটি সাইট অডিট রিপোর্ট এ কি কি বিষয় থাকতে পারে এমন কিছু বিষয় নিয়ে বলতে চাচ্ছি।
প্রথমে আপনি যে সাইট নিয়ে রিপোর্ট করবেন সেই সাইট সম্পরকে জানুন। এখানে আপনি সাইট এর নাম, কি ধরনের সাইট বা তাদের বিজনেস টাইপ এবং সংক্ষিপ্ত বিবরন দিতে পারেন।
এরপর যে ডোমেইন নিয়ে রিপোর্ট করবেন সেই ডোমেইন এবং হোস্টিং নিয়ে কিছু তথ্য দিতে পারেন যেমন ডোমেইন নাম, ডোমেইন এর বয়স, হোস্টিং কোয়ালিটি, সার্ভার এর লোকেশন ইত্যাদি আপনি রিপোর্ট এর সাথে যোগ করতে পারেন।
এরপর আপনি সাইট এর কাঠামোগত কিছু দিক নিয়ে আলচনা করতে পারেন। যেমন Duplicate content Title আছে কিনা, Duplicate meta description আছে কি না, text/html ratio কত, w3 validation error আছে কি না, h1 to h6 tag missing আছে কি না বা ঠিক মত ব্যবহার করা আছে কি না ইত্যাদি নি লিখতে পারেন।
এরপর আপনি সাইট এর ব্যাক লিঙ্ক কয়টা, কোথায় কোথায় listing করা আছে এই বিষয়ে কিছু তথ্য দিতে পারেন।
এরপর সাইট এর রাঙ্ক বা পজিশন কি এ বিষয়ে কিছু তথ্য দিতে পারেন। যেমন গুগল পেজ রাঙ্ক কত, আলেক্সা রাঙ্ক কত ইত্যাদি।
এরপর আপনি সাইট কোন ভুল আছে কি না বা Error আছে কি না এ বিষয়ে তথ্য দিতে পারেন। একটা সাইট বিভিন্নি ধরনের error থাকতে পারে যেমন 404 error, 500 error ইত্যাদি আছে কি না তার একটা লিস্ট দিতে পারেন।
এবার আসি লিঙ্ক এর ব্যাপারে, সাইট এর লিঙ্ক কেমন user friendly কি না, broken লিঙ্ক আছে কি না থাকলে কত গুলো, লিঙ্ক এর মদ্ধে কি ওয়ার্ড আছে কি না, Canonical link আছে কি না, 301 & 302 redirection আছে কি না ইত্যাদি নিয়ে একটা লিস্ট দিতে পারেন।
এরপর দেখুন সাইট এ User friendly Navigation আছে কি না, Favicon আছে কিনা, I Frames আছে কি না, Flash আছে কি না, Contact Us page ইত্যাদি আছে কিনা এবং এদের একটা লিস্ট তৈরি করে রিপোর্ট এ যোগ করতে পারেন।
এরপর যেটা করতে হবে সেটা হল দেখুন ওয়েবসাইট এ Gzip Enable আছে কিনা, xml সাইটম্যাপ আছে কি না, Robots.txt ফাইল আছে কি না, Google Analytics Installed আছে কি না, RSS Feed আছে কি না, সাইট Mobile Friendly কি না, Image Optimization করা আছে কি না, Content কোয়ালিটি কেমন, GEO Tag আছে কি না ইত্যাদি তথ্য রিপোর্ট এর সাথে অ্যাড করুন।
এরপর আসুন সোশ্যাল প্রোফাইল এ। দেখুন সাইট এর ফেসবুক পেজ, গুগল প্লাস পেজ এবং টুইটার পেজ আছে কি না। এরপর দেখুন সাইট এ শেয়ার বাটন আছে কি না। এগুলো বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করে রিপোর্ট এ যোগ করে দিন।
সবশেষে গুগল আনালাইটিক এ যদি সাইট সাবমিট করা থাকে তাহলে ওইখান কিছু তথ্য অ্যাড করতে পারেন জাতে সাইট এর মালিক দেখে বুঝতে পারে সাইট ভিসিটর কেমন।
তবে একটা কথা বলে রাখি সেটা হল আমি যে টার্ম এবং ক্রম অনুসারে সাজিয়েছি এটাই যে মেনে চলতে হবে এমন কোন কথা না। এখানে আরও অনেক কিছু অ্যাড হবে এবং আপনার যদি মনে হয় আখান থেকে কিছু টার্ম বাদ দিলে রিপোর্ট আরও সুন্দর হবে তাহলে বাদ দিতে পারেন। আমি সুধু একটা ফরম্যাট নিয়ে সামান্য আলোচনার চেষ্টা করেছি। একটা জিনিস বলতে ভুলে গেছি সেটা হল প্রত্যেক টার্ম এর সাথে আপনার পরামর্শ অবশ্যই অ্যাড করেবন।

Thursday, November 17, 2016

Hridoy IT provides expertise in digital Markerting solutions for businessnon a worldwide basis.

Hridoy IT provides expertise in digitalmark eting solutions for business on a worldwide basis, including Website Design, Website development, website promotion, online advertising and SEO techniques to improve its client’s positioning in the search engines. Hridoy IT we strive to create the firm of the future.
{{SEO (Search Engine Optimization) Service}}
+Our best SEO experts will take to a higher position in search engines, which will generate more traffic
+Daily Solution BD Bangladesh SEO service will make sure that you come in between 1st few searches of Google Search Engine, 1st page of Google
+We'll apply techniques to make your brand more visible to your clients through our SEO Service
+We will take steps to spread your name on most popular search engines that will result in sales and profit
((((((THINGS WE WILL))))))
+Review & Analysis 
+On-page Optimization
+ Off-page Optimization
+ Monitoring and Reporting
((((((CONTACT DETAILS))))))

((((((OUR OTHER SERVICES))))))

-Search Engine Optimization (SEO)
-Digital Marketing
-Social Media Marketing
-Software Development

-Apps Development
-Youtube Marketing
-Graphics Design
-Bluck SMS
-Connecting correct lead
-Lead genaration
-E-mail marketing
 

চেয়ারম্যান ও সিইও

Sample Text

Sample Text

 
Blogger Templates